hugRES67Tuesday , 9 April 2024
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আবহাওয়া
  4. আলোচিত খবর
  5. ইসলাম ও জীবন
  6. খেলাধুলা
  7. চাকরি
  8. জাতীয়
  9. জেলার খবর
  10. নির্বাচন
  11. বাংলাদেশ
  12. বিনোদন
  13. রাজনীতি
  14. লাইফ স্টাইল
  15. শিক্ষাঙ্গন

হাত-পা ও মুখে টেপ পেঁচানো আবস্থায় পানের বরাজে পড়ে ছিল শিশু আহসানের মরদেহ, অতঃপর…

Link Copied!

বাগেরহাটে ৫ বছরের শিশুকে সার্জিকাল টেপ পেচিয়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে শিশু আহসান বিশ্বাস হত্যাকাণ্ডের ঘটনার একদিন পর মূল রহস্য উৎঘাটন করেছে পুলিশ। আর এ ঘটনায় শিশুটির দুই চাচাতো মামা মো. আকবর শেখ (২৩) ও হিজবুল্লাহ শেখ (২৪)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জমিজমা নিয়ে পারিবারিক বিরোধের জেরে পরিকল্পিতভাবে শিশুটি হত্যা করে তার মৃতদেহ গুম করার চেষ্টা করছিল ঘাতকেরা।

বাগেরহাট জেলার মোল্লাহাট উপজেলার চরকচুরিয়া গ্রামে শুক্রবার (৫) এপ্রিল বিকেলে বাড়ির উঠানে খেলার সময় শিশু আহসান নিখোঁজ হয়। এরপর থেকে আধুনিক ডিভাইসের মাধ্যমে খুনিদের শনাক্ত করে পুলিশ। রোববার (৭ এপ্রিল) রাতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এ দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরো পড়ুন  ছেলেকে হত্যার পর প্রকৌশলীর আত্মহত্যা, নেপথ্যে যা জানা গেল

সোমবার (৮ এপ্রিল) দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিং এ তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান। পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার আকবর শেখ জানিয়েছে, শিশু আহসানের পরিবারের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসচ্ছিল। ওই বিরোধের জেরে পরিকল্পিতভাবে শিশু আহসানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা মো. কামরুজ্জামান বিশ্বাস বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন।

আরো পড়ুন  ‘ভবনে ভেন্টিলেশন ছিল না, নিহতরা ধোঁয়ায় মারা গেছেন’

তবে শুক্রবার (৫ এপ্রিল) বিকেলে বাড়ির উঠানে খেলার সময় শিশু আহসান নিখোঁজ হয়। শনিবার দুপুরে মোল্লাহাট উপজেলার চরকচুরিয়া গ্রামের জনৈক দাউদ শরীফের পানের বরাজের পাশের একটি গর্ত থেকে সার্জিকাল টেপ পেচিয়ে হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় শিশু আহসানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। অবশেষে ১ দিন পর শিশুটির হত্যাকারি দুই চাচাতো মামাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ।

আরো পড়ুন  মসজিদের সীমানা প্রাচীর নিয়ে সংঘর্ষ, আহত ১০

গ্রেপ্তারকৃত মো. আকবর শেখ (২৩) চট্রগ্রামে পোর্ট সিটি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভাসিটিতে নৈশ প্রহরী ও হিজবুল্লাহ শেখ (২৪) সেনাবাহিনীর বগুড়া জাহাঙ্গীরাবাদ ক্যান্টনমেন্টে,১১ পদাতিক ডিভিশনে মসালচী (কুক) হিসেবে কর্মরত। এরা দু’জন ঈদের ছুটিতে বাড়ি এসে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটায়।